পিক্সেল :
আজকাল আমরা সবাই প্রায় কম বেশি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে থাকি। এই মাধ্যমগুলোতে আমরা বিভিন্ন প্রকারের ছবি ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু আপনারা কি জানেন যে প্রতিটি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমেই ব্যবহারিত ছবিগুলোর কিছু সঠিক মাপ রয়েছে। জানতেন না? চলুন তবে, জেনে নেয়া যাক।

কভার ফটো - ৮৫১x৩১৫ পিক্সেল।
টাইমলাইনে শেয়ার করা ইমেজের আকার - ১২০০x৬৩০ পিক্সেল।
টাইমলাইনে শেয়ার করা লিংকের ইমেজের আকার - ১২০০x৬২৭ পিক্সেল।
ফেসবুক পেজের কভার ফটো - ৮২৮x৩১৫ পিক্সেল।

হেডার - ১৫০০x৫০০ পিক্সেল।
টাইমলাইনে শেয়ার করা ইমেজের আকার - টুইটার ফিডের ক্ষেত্রে এজন্য সর্বনিম্ন ৪৪০x২২০ পিক্সেল এবং সর্বোচ্চ ১০২৪x৫১২ পিক্সেল।

ছবি - ১০৮০x১০৮০ পিক্সেল। কিন্তু।, ইন্সটাগ্রাম এই ছবিগুলোকে স্কেল করে থাকে ৬১২x৬১২ পিক্সেলে। যেহেতু বর্তমানে আর ব্যবহারকারীকে বাধ্যতামূলক ভাবে স্কয়ার ছবি আপলোড করতে হয়না তাই ল্যান্ডস্কেপ ইমেজের ক্ষেত্রে একজন ব্যবহারকারী সর্বোচ্চ ১০৮০x৫৬৬ পিক্সেল এবং প্রোট্রেটের ক্ষেত্রে ১০৮০x১৩৫০ পিক্সেল পর্যন্ত আপলোড করতে পারবেন।
প্রোফাইলে রাখা ফটো থাম্বনেইল - ১৬১x১৬১ পিক্সেল।

ভিডিও থাম্বনেইল - ১২৮০x৭২০ পিক্সেল।
চ্যানেল আইকন - ৮০০x৮০০ পিক্সেল।
পিনটারেস্টঃপ্রোফাইল - ১৬৫x১৬৫ পিক্সেল।
ফিচার্ড ইমেজ - ২২২x১৫০ পিক্সেল।
ছোট আইকন - ৫০x৫০ পিক্সেল।
ফিডের ইমেজের দৈর্ঘ্য - ২৩৬ পিক্সেল।
এক্সপ্যান্ড করার পর ইমেজের দৈর্ঘ্য - ৭৩৬ পিক্সেল।

ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ - ১৪০০x৪২৫ পিক্সেল।
লিংকড ইন ব্লগ/স্ট্যাটাস আপডেট - ৬৯৮x৪০০ পিক্সেল।
বিঃ দ্রঃ যদি আপনার কোন প্রতিষ্ঠানের পেজ থাকে তবে সেক্ষেত্রে,
কভার ফটো - সর্বোচ্চ ৯৭৪x৩০০ পিক্সেল।
লোগো - সর্বনিম্ন ৩০০x৩০০ পিক্সেল।